সন্ধ্যা বাতিগুলো মিট মিট করে জ্বলে ওঠে অবিন্যস্ত গৃহ নিস্তব্ধ নিথর গৃহের ভেতর থেকে থেমে থেমে কেবলই ভেসে আসে ভেসে আসে শোকাহত মায়ের বুক ভাঙা কান্নার সুর। সে যেন পাগলিনী নির্বাক পাথরের মতো ত

এ আমার হাজার বছরের প্রবীণতম সদা জাগ্রত বর্ণমালা- শস্যভার ক্ষেতের সৌরভ, সবুজের সমারোহ গন্ধরাজ সন্ধ্যার তন্ময়, জোনাকির উৎসব স্রোতস্বিনী নদীর কলতান, ঢেউ টলোমল পদ্মদিঘি মৃত্তিকার সুতীব্র অহ

আমার মাতৃভূমির এক ইঞ্চি জমিনও আজ নিরাপদ নয়, নয় নিঃসংশয়। রাত্রি ও দিনে বাজে মৃত্যুর নাকাড়া শুনি বন্য বরাহের চিৎকার হুঙ্কার তোলে কোলা ব্যাঙ যত ব্যাঙাচিও করে কটাক্ষ! আমার মাতৃভূমির এই নিদার

জান্নাতের একটি পাখি, একটি ফুল যার নাম ইবনুল, এই নামেতে এই ভবেতে গান গেয়ে যায় শিল্পীকুল। তার কফিন ছুঁয়ে ঈমান নিয়ে শপথ নিলো যারা, এই জমিনে আল্লাহর দীন কায়েম করবে তারা। হাস্যোজ্জ্বল মুখটি তার

আর কোনো শোক নয়, নয় কোনো অনুতাপ শহীদি কাফেলা এবার ছড়াবেই উত্তাপ! কম্পিত রাজপথ, সকল সড়ক কাদের পদভারে? কারা যায় ঊর্ধ্বমুখী হাত আর অগ্নিঝরা কণ্ঠস্বরে! সেতো শহীদি কাফেলার মিছিল হে রহমান, দয়ার সা

আমাদের পরিচয় এখন আর শুধু একেকজন ব্যক্তির মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। এখন সবাই মিলেই আমরা-এক দেহ, এক প্রাণ। তাইতো কখনও কাঁদি, কখনও হাসি, কখনওবা চুপ থেকে পরক্ষণেই চিৎকার করে উঠি- সব মিলিয়েই আমাদের ছুট